দুর্গাপূজার ষষ্ঠী থেকে দশমী, কুমারীপূজা থেকে সিঁদুরখেলা, ধুনুচিনাচ থেকে প্রসাদ বিতরণ, প্রতিদিন সন্ধ্যা আর সকালের অঞ্জলি থেকে ভাসান—প্রতিটি উপলক্ষকে বর্ণময় করতে পারেন এবার রঙ বাংলাদেশের পোশাকে।
পূজা উপলক্ষে মেয়েদের জন্য তৈরি করা হয়েছে অনিন্দ্যসুন্দর সব শাড়ি, সালোয়ার–কামিজ, সিঙ্গেল কামিজ, আনস্টিচ ড্রেস, স্কার্ট ও ওড়না। অন্যদিকে ছেলেদের জন্য রয়েছে পাঞ্জাবি, ধুতি, টি-শার্ট, শার্ট, ফতুয়া, কাতুয়া ও উত্তরীয়।
এই আয়োজনে নানা ধরনের অনুষঙ্গ, ব্যাগ ও গয়নার বিশাল সম্ভারও থাকছে। বাবা-ছেলে ও মা-মেয়ের ম্যাচিং পোশাক, কাপল প্যাকেজ, ডুয়েট প্যাকেজ আর পরিবারের সবার জন্য একই ডিজাইনের ফ্যামিলি প্যাকেজ রয়েছে পূজা কালেকশনে।
পোশাকের রঙে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে লাল, হলুদ, মেরুন, গেরুয়া ও সাদা। পেপার সিল্ক, হাফসিল্ক, লিলেন ও নানা ধরনের সুতির আরামদায়ক ফেব্রিকে পোশাকগুলো তৈরি করা হয়েছে।
রঙ বাংলাদেশ সারা বছরই ক্রেতার সন্তুষ্টির জন্যে নানা ধরনের আয়োজন করে থাকে। এবারের পূজাকে আরও আনন্দময় করতে ব্র্যান্ডটি দিয়েছে বিশেষ ঘোষণা। আউটলেট ও অনলাইনে প্রতিটি কেনাকাটায় ক্রেতারা পাবেন নিশ্চিত উপহার।
রঙ বাংলাদেশের কর্ণধার সৌমিক দাস জানান, জন্মলগ্ন থেকেই ক্রেতার পছন্দ, সন্তুষ্টি ও স্বাচ্ছন্দ্য রঙ বাংলাদেশের মূল লক্ষ্য। দুর্গোৎসব বাংলার সংস্কৃতির একটি বৃহত্তম অংশ। একসময় দুর্গাপূজার কেনাকাটার জন্যে পার্শ্ববর্তী দেশের ওপর নির্ভর করতে হতো পুরোপুরি। যে কয়েকটি ফ্যাশন হাউস পোশাকশিল্পের নান্দনিক সব সৃষ্টি দিয়ে এই নির্ভরতা কমিয়েছে, রঙ বাংলাদেশ তার মধ্যে অন্যতম।
শারদীয় উৎসবে সবার বাজেট বিবেচনায় রেখে পোশাকের মূল্য রাখা হয়েছে ক্রয়সাধ্যের মধ্যেই। রঙ বাংলাদেশের যেকোনো আউটলেটে পাবেন রঙ বাংলাদেশের পূজার সব আয়োজন। আউটলেট ছাড়াও ঘরে বসে কেনাকাটার সুবিধাও রয়েছে।
ছবি: রঙ বাংলাদেশ