* গলা ব্যথা, জ্বর থেকে সর্দি, কাশি এসব ভাইরাসের প্রাথমিক লক্ষণ।
* এ ছাড়াও শ্বাসকষ্টের সমস্যা, নিউমোনিয়াও দেখা দিতে পারে।
* কিছু ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়রিয়া ও পেট জ্বালার মতো উপসর্গও দেখা দেয়।
* এর পাশাপাশি মাথা ব্যথা, বমির মতো গুরুতর লক্ষণও কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়।
* সংক্রামক ভাইরাসগুলো অন্যের হাঁচি, কাশি থেকেই ছড়ায়।
* আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বেশি।
* বাতাসে হাঁচি কাশির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসও সরাসরি আক্রমণ করতে পারে ফুসফুসকে।
* এ ছাড়া কিছু ক্ষেত্রে শিশুর ডায়াপার থেকেও ভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা থাকে।
বাড়িতেই বিশ্রাম নিতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে, যাতে আপনার শরীরে পানির পরিমাণ ঠিক থাকে। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। আক্রমণ গুরুতর হলে ডাক্তার কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করাতে পারেন। যেমন পলিমেরেজ চেইন রিঅ্যাকশন (পিসিআর), র্যাপিড অ্যান্টিজেন বা ইমিউনোফ্লুরসেন্স অ্যাস।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে ডাক্তাররা অ্যান্টিভাইরাল ওষুধের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই অ্যান্টিভাইরাল ওষুধগুলো বমিভাব ও বমির মতো কিছু পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। জ্বর ও অস্বস্তি ভাব কমানোর জন্য অ্যান্টিপাইরেটিক্স এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমাটরি ওষুধের পরামর্শও দেওয়া হয়।