রঙের উৎসবে মন মাতায়
শেয়ার করুন
ফলো করুন

সাধারণত ফাল্গুন-চৈত্র মাসেই হয় দোল উৎসব। এ উপলক্ষে বিভিন্ন জায়গায় পূজাও হয়। দোলপূর্ণিমা হিন্দুধর্মের জন্য শুভ বলে মনে করা হয়। বাংলাদেশে উৎসবটি ‘দোলযাত্রা’, ‘দোলপূর্ণিমা’ নামেও পরিচিত।

ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ

দোলপূর্ণিমা বা দোলযাত্রা সনাতন ধর্মানুসারীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব। রঙের উত্সব দোল ও হোলি যতটা ধর্মীয়, ততটাই সাংস্কৃতিক ও সামাজিক উত্সব। দোল ভ্রাতৃত্ব ও প্রেমের উত্সব।

ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ

দোলযাত্রা ও দোলপূর্ণিমায় রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন মন্দিরে পূজা, হোমযজ্ঞ, প্রসাদ বিতরণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।

বিজ্ঞাপন

দোলপূর্ণিমা, যা দোলযাত্রা, দৌল উৎসব বা দেউল নামেও পরিচিত; ব্রজ অঞ্চল, রাজস্থান, গুজরাট, ওডিশা, আসাম, ত্রিপুরা ও বঙ্গ অঞ্চলের হোলি উৎসবের সময় উদ্‌যাপিত একটি হিন্দু দোল উৎসব।

ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ

বাংলার বসন্ত উৎসব বা দোলযাত্রা ভগবান রাধা-কৃষ্ণের প্রেমকেন্দ্রিক। দোলযাত্রা বৈষ্ণবদের উৎসব।

ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ

বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, এদিন শ্রীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে রাধিকা ও তাঁর সখীদের সঙ্গে আবির খেলেছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোলের উৎপত্তি। এ কারণে দোলযাত্রার দিন এ মতের বিশ্বাসীরা রাধা-কৃষ্ণের বিগ্রহ আবিরে রাঙিয়ে দোলায় চড়িয়ে নগরকীর্তনে বের হন।

ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ
ছবি: কমল দাশ

এ সময় তাঁরা রং খেলার আনন্দে মেতে ওঠেন। পুষ্পরেণু ছিটিয়ে রাধা-কৃষ্ণ দোল উৎসব করতেন। সময়ের বিবর্তনে পুষ্পরেণুর জায়গায় এসেছে রং বা ‘আবির’। দোল উৎসবের সূচনা হয় দোলের আগের দিন নেড়া পোড়ানোর মধ্য দিয়ে।

লেখা ও ছবি: কমল দাশ, চট্টগ্রাম

বিজ্ঞাপন
প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৮: ৫৫
বিজ্ঞাপন