সাকরাইনের প্রস্তুতি চলছে
শেয়ার করুন
ফলো করুন

বহু যুগ ধরে পৌষ মাসের শেষ দিনে পুরান ঢাকায় ঐতিহ্যগতভাবে পালন করা হয় সাকরাইন উৎসব। আর মাত্র একদিন পরেই পৌষ মাসের শেষের দিন। ‘পৌষসংক্রান্তি’ থেকে ধিরে ধিরে ‘সংক্রান্তি’ নামে পরিচিতি লাভ করে। আসলে সংক্রান্তি শব্দটিই লোকমুখে সাকরাইন হয়ে গেছে। উৎসবটি মূলত সর্বজনীন। পুরান ঢাকায় দিনটি ঘুড়ি উৎসব হিসেবেই বেশি পরিচিত। এদিন পুরান ঢাকার প্রায় সব বাড়ির ছাদে দিনভর চলে ঘুড়ি ওড়ানো আর কাটাকাটির খেলা। সঙ্গে নাচ-গান আর শীতের পিঠাপুলি খাওয়া তো চলেই।

১/৭
সাকরাইনকে কেন্দ্র করে পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, নয়াবাজার, তাঁতীবাজার, গেন্ডারিয়া ও সূত্রাপুর এলাকায় বৈচিত্র্যময় রংবেরঙের ঘুড়ি, নাটাই ও মাঞ্জা দেওয়া সুতা বেচাকেনার ধুম পড়েছে
সাকরাইনকে কেন্দ্র করে পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, নয়াবাজার, তাঁতীবাজার, গেন্ডারিয়া ও সূত্রাপুর এলাকায় বৈচিত্র্যময় রংবেরঙের ঘুড়ি, নাটাই ও মাঞ্জা দেওয়া সুতা বেচাকেনার ধুম পড়েছে
বিজ্ঞাপন
২/৭
দোকানগুলোয় পছন্দের ঘুড়ি কিনছেন শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সের লোকজন
দোকানগুলোয় পছন্দের ঘুড়ি কিনছেন শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সের লোকজন
বিজ্ঞাপন
৩/৭
বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে নানা রঙের ঘুড়ি
বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে নানা রঙের ঘুড়ি
৪/৭
ঘুড়ি ওড়ানোর অনুষঙ্গও পাওয়া যায় এসব দোকানে
ঘুড়ি ওড়ানোর অনুষঙ্গও পাওয়া যায় এসব দোকানে
৫/৭
পুরান ঢাকার মধ্যে হাসমতের ঘুড়ি সবার কাছেই পরিচিত। ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি বিভিন্ন আকার ও নকশার ঘুড়ি তৈরি করে থাকেন। তাঁর তৈরি ঘুড়ির মধ্যে চোকদার, লাভ, মাইকেল, রক নামের সুপরিচিত ঘুড়ি আছে
পুরান ঢাকার মধ্যে হাসমতের ঘুড়ি সবার কাছেই পরিচিত। ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে তিনি বিভিন্ন আকার ও নকশার ঘুড়ি তৈরি করে থাকেন। তাঁর তৈরি ঘুড়ির মধ্যে চোকদার, লাভ, মাইকেল, রক নামের সুপরিচিত ঘুড়ি আছে
৬/৭
পুরান ঢাকার কলতাবাজার এলাকার এই বাড়িতে দীর্ঘদিন হাসমত ঘুড়ি তৈরি করে আসছেন
পুরান ঢাকার কলতাবাজার এলাকার এই বাড়িতে দীর্ঘদিন হাসমত ঘুড়ি তৈরি করে আসছেন
৭/৭
বাজারে বিক্রির আশায় ঘুড়ি ঠিকঠাক করছেন হাসমত
বাজারে বিক্রির আশায় ঘুড়ি ঠিকঠাক করছেন হাসমত
প্রকাশ: ১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮: ৫৩
বিজ্ঞাপন