সন্ধ্যা হতেই জামালপুরবাসী মেতে ওঠে স্ট্রিট ফুডের স্বাদে
শেয়ার করুন
ফলো করুন

১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত জামালপুর জেলার সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের আছে সুদীর্ঘ ইতিহাস ও ঐতিহ্য। শিক্ষায় সুনামের পাশাপাশি সৌন্দর্যের দিক থেকেও এই কলেজের আছে সুনাম।

সন্ধ্যা আসে সবাই নানা স্বাদের সন্ধ্যানে
সন্ধ্যা আসে সবাই নানা স্বাদের সন্ধ্যানে

এই কলেজ–সংলগ্ন বিশাল আয়তনের পুকুরঘাট জামালপুরবাসীর অবসরযাপনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।

বিজ্ঞাপন

পুকুরের বাঁধানো ঘাটে বিকেল থেকেই নানা বয়সী মানুষের ভিড় জমে ওঠে। সেই সঙ্গে জমে ওঠে নানা রকমের স্ট্রিট ফুড। মূলত কলেজের শিক্ষার্থীদের কেন্দ্র করে এসব গড়ে উঠলেও এখানে ভিড় জমায় নানা বয়সী মানুষ।

এভাবেই জমে আড্ডা নানা বয়সী মানুষের
এভাবেই জমে আড্ডা নানা বয়সী মানুষের

এখানে এলেই কলেজ গেটের বিপরীতেই আপনার চোখে পড়বে লাইভ পিৎজার ভ্যান। অল্প দামেই বিভিন্ন আকারের মজাদার সব পিৎজা খাওয়া যেতে পারে। আর দামও সাধ্যের মধ্যেই। মাত্র ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা।

বিজ্ঞাপন

আরেকটি ভ্যানে পেয়ে যাবেন মজাদার সব কেক। নানা ধরনের কেকের স্বাদও ভালো বেকারির স্বাদের মতো। চকলেট, ভ্যানিলা, স্ট্রবেরি—এমন সব ফ্লেভারের সুস্বাদু কেক পাবেন এ স্টলে।

জুস আর ড্রিংক আছে নানা স্বাদের
জুস আর ড্রিংক আছে নানা স্বাদের

আরো আছে মোমোর স্টল। গরম ধোঁয়া ওঠা মমোর স্বাদ মোহিত করবেই।
নানা ধরনের খাবারের স্বাদ নেওয়ার পর নিজেকে রিফ্রেশড করতে চাইলে আছে জুস বার। চকলেট মিল্ক শেক, ব্যানানা শেক, লেমনেডসহ বিভিন্ন প্রকার জুস ও ড্রিংক পাওয়া যায় এই ভ্রাম্যমাণ স্টলে।

এ ছাড়া রেগুলার ফুচকা তো আছেই। ছোট ছোট স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে ফুচকা বিক্রি হচ্ছে দেদার। সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে এর চাহিদাও ব্যাপক।

রেগুলার ফুচকার চাহিদা আছেই
রেগুলার ফুচকার চাহিদা আছেই

আবার রাত বাড়লে আরো বেশ কিছু ফুডকার্ট চলে আসে কলেজের এই পুকুরের অন্য পাড়ে। তবে সেখানে হংসমিথুনদেরই আড্ডা জমে বেশি।
ছবি: এএমসি ফুড

প্রকাশ: ২০ জুলাই ২০২৫, ১০: ২৪
বিজ্ঞাপন