শারদীয় ভোজের বিশেষ: ক্ষীরোদ কাতলা
শেয়ার করুন
ফলো করুন

উপকরণ

ক্ষীরোদ কাতলা রাঁধতে যা লাগবে
ক্ষীরোদ কাতলা রাঁধতে যা লাগবে
ঠিকঠাক উপকরণে মিশেল হলে জমে যাবে ক্ষীরোদ কাতলা
ঠিকঠাক উপকরণে মিশেল হলে জমে যাবে ক্ষীরোদ কাতলা

কাতলা মাছ ৫ টুকরা
টমেটো ২টি (মাঝারি সাইজের)  
পেঁয়াজ ২টি (মাঝারি সাইজের)
কাঁচামরিচ ৪টি কুচি করা  
তরল দুধ ১ কাপ
ময়দা ২ চা–চামচ
কাজুবাদাম ৭–৮টি
কিশমিশ ৭–৮টি
তেল হাফ কাপ
ঘি ১ টেবিল চামচ
আদা–রসুনবাটা ১ চা–চামচ
ধনেগুঁড়া ১ চা–চামচ  
জিরাগুঁড়া ১ চা–চামচ  
গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা–চামচ  
গরমমসলার গুঁড়া ১ চাচামচ  
চিনি আধা চা–চামচ
লবণ স্বাদমতো

বিজ্ঞাপন

প্রণালি

ঐতিহ্যবাহী পদ এই ক্ষীরোদ কাতলা
ঐতিহ্যবাহী পদ এই ক্ষীরোদ কাতলা

প্রথমে মাছের টুকরাগুলো ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। মাছে লবণ ও গোলমরিচের গুঁড়া মাখিয়ে ১০–১৫ মিনিট ম্যারিনেট করে রাখতে হবে। এবার একটি প্যানে তেল দিয়ে গরম হলে মাছের টুকরাগুলো হালকা লালচে করে ভেজে নিতে হবে। তারপর ওই প্যানেই ঘি দিয়ে কাজুবাদাম ও কিশমিশ হালকা ভেজে উঠিয়ে রাখতে হবে। তেল ও ঘি মেশানো প্যানে পেঁয়াজকুচি দিয়ে নাড়াচাড়া করে হালকা নরম ও বাদামি হলে তাতে টমেটোকুচি, মরিচকুচি, ধনেগুঁড়া, জিরাগুঁড়া, গোলমরিচের গুঁড়া, আদা–রসুনবাটা ও লবণ দিয়ে নাড়াচাড়া করে ২ মিনিট ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।

ক্ষীরোদ কাতলা পোলাও বা ভাতের সঙ্গে খেতে দারুণ হবে
ক্ষীরোদ কাতলা পোলাও বা ভাতের সঙ্গে খেতে দারুণ হবে

ঢাকনা খুলে কাজুবাদাম, কিশমিশ ও চিনি দিয়ে আবার কিছু সময় নাড়াচাড়া করে ঢাকনা বন্ধ করে দিতে হবে। এবার তরল দুধে ময়দা ভালো করে মিশিয়ে প্যানে ঢেলে দিতে হবে। মাছের ঝোল ঘন হলে এক এক করে ভাজা মাছের টুকরাগুলো দিয়ে এপাশ–ওপাশ উল্টে নিয়ে তাতে গরমমসলা দিয়ে এক মিনিট রান্না করে নামিয়ে নিতে হবে। ক্ষীরোদ কাতলা পোলাও বা ভাতের সঙ্গে খেতে দারুণ হবে।

বিজ্ঞাপন
প্রকাশ: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১: ৩০
বিজ্ঞাপন