
এ বছরের ক্যাম্পেইনের মূল আকর্ষণ বাটার নতুন জুতার কালেকশন ‘বি-ফার্স্ট অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল স্কুল শু’। শিশুদের সারা দিনের স্কুলজীবন—ক্লাসরুম থেকে খেলার মাঠ—সবকিছুর কথা মাথায় রেখেই এই জুতা ডিজাইন করা হয়েছে।
এই জুতায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রযুক্তি, যা দুর্গন্ধ ও জীবাণু প্রতিরোধে সহায়ক। দীর্ঘ সময় ব্যবহারের জন্য আরামদায়ক ফিট, টেকসই গঠন এবং স্কুল ইউনিফর্মের সঙ্গে মানানসই স্টাইলিশ নকশা—সব মিলিয়ে এটি শিশুদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য পছন্দ।

নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগে পরিবারের ওপর বাড়তি চাপ কমাতে বাটা রেখেছে বিশেষ অফার। ক্যাম্পেইন চলাকালীন সময়ে সারা দেশের বাটা শোরুমে বিকাশের মাধ্যমে কেনাকাটায় মিলবে ১০ শতাংশ ক্যাশব্যাক। এতে স্কুলের জন্য প্রয়োজনীয় জুতা কেনা হবে আরও সহজ ও সাশ্রয়ী।
শুধু কেনাকাটা নয়, শিশুদের সৃজনশীলতাকেও গুরুত্ব দিয়েছে বাটা। ‘ব্যাক টু স্কুল’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।
এই প্রতিযোগিতায় শিশুরা কল্পনায় এঁকে তুলবে তাদের স্কুলের প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা—উচ্ছ্বাস, বন্ধুত্ব, নতুন শুরু। ক্যাম্পেইন চলাকালীন প্রতি সপ্তাহে সাতজন করে বিজয়ী পাবে একটি করে নতুন ট্যাবলেট, যা শিশুদের জন্য এই উদ্যোগকে আরও আনন্দময় করে তুলেছে।

দেশজুড়ে নির্ধারিত বাটা শোরুমগুলোতে এই ক্যাম্পেইন চালু থাকায়, শহর কিংবা মফস্বল—সবখানেই অভিভাবকরা সহজে এই অফার উপভোগ করতে পারবেন। আরামদায়ক স্কুল জুতা, ট্রেন্ডি স্নিকার্স বা দৈনন্দিন ব্যবহারের টেকসই ফুটওয়্যার—শিক্ষার্থীদের প্রতিটি প্রয়োজনে বাটার রয়েছে উপযুক্ত সমাধান।
নতুন বছর, নতুন ক্লাস আর নতুন স্বপ্ন—সবকিছুর শুরুটা যদি হয় আরাম আর নিরাপত্তার সঙ্গে, তাহলে স্কুলের প্রতিটি দিনই হয়ে উঠবে আরও সুন্দর। সেই ভাবনাকেই বাস্তবে রূপ দিয়েছে বাটার ‘ব্যাক টু স্কুল’ ক্যাম্পেইন।
ছবি: বাটা